ঢাকা ৭ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৩শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৬:৪৩ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৭, ২০২০
সিলেটের বিশ্বনাথে ভাতিজিকে ধর্ষণ করেছে চাচা। এ ঘটনায় ধর্ষিতা বাদি হয়ে মামলা করেছেন। মামলার পর অভিযুক্ত আব্দুর রশিদকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ।
সে সিলেটের গোলাপগঞ্জ থানার ফুলবাড়ী (দক্ষিণপাড়া) গ্রামের মৃতঃ মনফর আলীর পুত্র। আব্দুর রশিদ প্রায় ২ বছর ধরে বিশ্বনাথ পৌরশহরের বিশ্বনাথেরগাঁও গ্রামে বসবাস করে আসছে।
মামলার বাদী উল্লেখ করেন, অভিযুক্ত আব্দুর রশিদ সম্পর্কে ধর্ষিতার আপন চাচা। অভিযুক্ত আব্দুর রশিদও বিশ্বনাথ উপজেলার বিশ্বনাথেরগাঁও গ্রামে একটি ভাড়াটিয়া বাসায় সপরিবারে বসবাস করে আসছিলো। প্রায় ২ মাস পূর্বে ভিকটিম যুবতী তার ভাইয়ের বিয়ের জন্য নিজ বাড়িতে চলে গেলে সেখানে আব্দুর রশিদও যান। বিয়ের পরের দিন সন্ধ্যায় একাপেয়ে যুবতিকে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে আব্দুর রশিদ।শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) দিবাগত রাতে ভিকটিমের ফুফুর বাসার যায় আব্দুর রশিদ। সেখানে রাতের খাওয়া শেষে রাত ১২ টার দিকে ভিকটিম যুবতীকে আব্দুর রশিদ ডেকে নিয়ে তার রুমে দরজা বন্দ করে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে আব্দুর রশিদ।এসময় ফুফুকে বিস্তারিত বলেন ভিকটিম। খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘঁনাস্থ থেকে অভিযুক্ত আব্দুর রশিদকে আটক করে ও ভিকটিমকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
শনিবার (১৭ অক্টোবর) ভিকটিম যুবতী বাদী হয়ে থানায় ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন। যার নং ১। মামলার পর আটককৃত আব্দুর রশিদকে গতকাল দুপুরে আদালতে প্রেরণ করে পুলিশ।
মামলা দায়ের ও অভিযুক্তকে গ্রেফতারের সত্যতা নিশ্চিত করে থানার অফিসার ইনচার্জ শামীম মুসা বলেন, আটক আব্দুর রশীদকে শনিবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ভিকটিম যুবতিকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওসিসিতে প্রেরণ করা হয়েছে।
Design & Developed By ইঞ্জিনিয়ার বিডি নেটওয়ার্ক