নিজস্ব প্রতিবেদক : বর্তমান সময়ের রাজনীতিতে এক আলোড়িত নাম এম জুয়েল আহমেদ । কর্মযজ্ঞ, মেধা আর নিজ যোগ্যতায় সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। তৃনমূল রাজনীতির পথ বেয়ে তিনি এখন কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে সুপরিচিত নাম। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়ন আর বঙ্গবন্ধু তণয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ’ডিজিটাল বাংলাদেশ’ গঠনের নিবেদিত কর্মীর নাম এম জুয়েল আহমেদ।
এম জুয়েল আহমেদের পরিবার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ বাস্তবায়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছে । জুয়েল আহমেদের পিতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম বরিশালের উজিরপুর উপজেলার বড়াকোঠা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি, মামা মোঃ শাহে আলম বড়াকোঠা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি, খালু মোঃ মোজ্জাম্মেল তালুকদার ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সদস্য।
এম জুয়েল আহমেদ ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুষদ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়। ২০১২ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, ২০১৬ সালে আওয়ামী যুব আইনজীবি পরিষদের সুপ্রীমকোর্ট শাখার যুগ্ম সাধারন -সম্পাদক, ২০১৮ সালে বাংলাদেশ আইন সমিতির আপ্যায়ন সম্পাদক বর্তমানে কার্যকরী কমিটির সদস্য, ২০১৬-২০১৯ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় আইন উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে অত্যন্ত দক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক এই ছাত্রনেতা। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অন্যতম সহযোগী সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগের মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন ।
এলাকার গরীব-দু:খী মানুষকে আর্থিক সহযোগিতা প্রদানসহ আর্তমানবতার সেবায় নিয়মিত সাহায্য-সহযোগিতা করে আসছেন জুয়েল আহমেদ। এছাড়া তিনি নিজ এলাকার গাজিরপাড় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৩ বারের মত সভাপতি হিসেবে অত্যন্ত নিষ্ঠা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। পারিবারিক, ব্যক্তি, সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সমস্যা নিয়ে মানুষ ছুটে আসলে, তিনি আন্তরিকতার সহিত তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন।