সব দিক বাদে তোমায় পেতে ছিলাম ঊনপাঁজুড়ে, অনলের দৃষ্টিতে সেই তুমি আমায় দিলে যে ধরিয়ে।
এটা হয়তো তোমায় ঘিরে ছিল ভালো লাগার এক বলয়, আমার কাছে এটা ছিল এক দারুণ খণ্ড প্রলয়।
যত রাত বাড়ে বিষাদ তত খায় মোর মগজ কুঁড়ে কুঁড়ে। চোখে সামনে সরে যাচ্ছো তুমি দূরে বহু দূরে।
আমি তোমায় করে ছিলাম গড্ডলিকা প্রবাহ, সুখের অন্তরায় ভাসালে ভেবে মোরে নিরীহ।
আজও আমি তীর্থের কাক হয়ে মেলে রেখেছি ডানা, অচেনা পাখি সেথায় বাসা বোনা মানা।
আজ আকুলতায় ভুগে অবর্ণনীয় অশান্তি কে মিত্র করে, মস্তিষ্ক ভেবে যাচ্ছে খুঁজে কি পাবে অদেখা সুখের অমর্ত্যলোক।
দেখা কথা চোখে চোখে ভাব বিনিময় আর না হোক। টুপভুজঙ্গ মন কাউকে ভেবে অশ্রু না ফেলুক চোখ।
এই ধরনীর ভালো কাজে গৌরচন্দ্রিকাহীন দের মৃত্যু হোক। অষ্টরম্ভা পেয়ে পেয়ে কেটে গেল জীবন, এই জীবন কারো না হোক।