ঢাকা ৯ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৪শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:৫২ অপরাহ্ণ, জুলাই ৯, ২০২৩
সাধন রায়, লালমনিরহাট প্রতিনিধিঃ লালমনিরহাট জেলা সাংবাদিকদের কে নিয়ে অশৃঙ্খল কথাবার্তা, অকাট্য গালিগালাজ ও বাজে মন্তব্য এবং জুন ক্লোজিং উপলক্ষে সাংবাদিকরা ফোন করলে তিনি ফোন ধরেন না।তার অফিসে কোন সাংবাদিক গেলে বলেন,ফোনে সাংবাদিকরা খুব জ্বালাতন করে।মনে হয় তাদের বাবা আমার কাছে টাকা গচ্ছিত রাখছে বলেও যোগ করেন। যার বিষয়ে বলছি তিনি আদিতমারী উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলাম।
জানা যায়,লালমনিরহাটের আদিতমারি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মফিজুল ইসলাম ২০১৬ সালে যোগদান করেন।দীর্ঘদিন একই অফিসে থাকার কারনে তিনি আর কাওকে দাম দেন না।যখন তখন যে কাওকে অপমান করেন।জনশ্রুতি আছে পিআইও মফিজুল ইসলাম এর আগেও উপজেলা চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস ফারুকের সাথে ঝামেলায় জড়িয়ে ছিলেন।উপজেলা চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস ফারুক তাকে মারতেও গিয়েছিলেন।সে সময় এমন একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সাংবাদিকরা কোনো তথ্য জানতে চাইতে গেলে ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে কথা বলতে গেলে আদিতমারি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলাম বলেন,সাংবাদিকরা হল টাকার পাগল।ওরা আমার কিছুই করতে পারবে না। আমাকে সকাল থেকে ৪০/৪৫ জন সাংবাদিক ফোন দিতেছে, কেন তারা কি তাদের বাবার টাকা আমার কাছে গচ্ছিত রাখছে, যে তাদের কে জুন ক্লোজিং এ টাকা দিতে হবে, আমার অফিস আমি যা করব সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার, সাংবাদিকরা আমার ব্যাপারে নিউজ করে আমার কিছুই করতে পারবে না।
আজ বিকাল ৫ টার দিকে কয়েক জন সাংবাদিক( সম্মান রক্ষার্থে পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে হয়েছে) আদিতমারি উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মফিজুল ইসলামের সঙ্গে কথা বলতে গেলে সাংবাদিকদের নিয়ে বাজে মন্তব্য ও অসৎ আচরনমূলক কথা বলেন।
এ বিষয়ে প্রকল্প মফিজুল বলেন, আমার অফিসে কি সাংবাদিকের বাবারা টাকা জমা করে রাখছে।ফোন ধরি না।ধরলেই এক কথা কখন আসব।
Design & Developed By ইঞ্জিনিয়ার বিডি নেটওয়ার্ক