ঢাকা ১০ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ৮:৩৫ অপরাহ্ণ, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২০
ভোলার চরফ্যাসনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও র্যাব-৮ পৌরশহরের ফার্মেসীগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেছেন। অভিযানের খবর পেয়ে দোকান বন্ধ করে পলিয়ে গেছেন ফার্মেসি মালিকরা।
শনিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় ভোলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদুল হাসান ও র্যাব ৮ এর কোম্পানি কমান্ডার আবুল কালাম আজাদসহ একটি দল এ অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে বিভিন্ন অনিয়ম প্রমাণিত হওয়ায় “প্রিন্স মেডিকেল হল” কে ৪ হাজার, “রুমা ড্রাগ” ৫ হাজার, “মামনি মেডিকেল হল” ৩ হাজার, “জোনকি মেডিকেল হল” ৫ হাজার, “সালমা মেডিকেল হল” ৩ হাজার ও চাউলের আড়ত “মিজান ফরাজী এন্ড সন্স”কে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
জানা গেছে, কিছুসংখ্যক ঔষধের দোকান মালিকদের ড্রাগ লাইসেন্স না থাকা, সিন্ডিকেট করে ক্রেতাদের নিকট ঔষধ বিক্রি, ভেজাল ও নিন্মমানের ঔষধ গায়ে লেখা মূল্যে কিনতে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করাসহ বিভিন্ন অনিয়ম চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে সরেজমিনে দেখা যায়, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও র্যাব ৮ চরফ্যাশন পৌরশহরের ফার্মেসীগুলোতে অভিযান পরিচালনা করছে এমন খবর পেয়ে, জনতা রোড, সদর রোড, গ্রীন রোড, সোনালী রোড, চাউল পট্টি, থানা রোড ও হাসপাতাল রোডের সকল ঔষধের দোকান মালিকরা দোকান বন্ধ করে পালিয়ে যায়।
চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ রুহুল আমিন বলেন, অনিয়মের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। দোকান মালিকরা এমআরপি মূল্যে ঔষধ বিক্রি করবে না, পার্সেন্টেজে কিছু ছাড় দিবে সেটা একমাত্র মালিকদের ব্যাপার। এখানে ড্রাগ এন্ড কেমিস্ট সমিতির বাধ্যবাধকতা ঠিক নয়।
Design & Developed By ইঞ্জিনিয়ার বিডি নেটওয়ার্ক